আব্দুল কাদির আল-জিলানী এবং বেদিউজ্জামান সাইদ নুরসির প্রতি উৎসর্গীকৃত; ভাষা ও সীমানার বাইরে জ্ঞানের একটি সেবা, সত্যের সন্ধানে থাকা হৃদয়ের জন্য প্রস্তুত।
ইসলাম ধর্মে শিশুদেরকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং তাদের শিক্ষা, বিকাশ ও সুরক্ষার বিষয়ে বিস্তারিত শিক্ষা দেওয়া হয়। শিশুদেরকে আল্লাহর দান হিসেবে গণ্য করা হয় এবং তাদের লালন-পালন শুধু পরিবারের নয়, সমাজেরও দায়িত্ব। এই ক্যাটাগরি ইসলামে শিশু শিক্ষা, অধিকার, ভূমিকা এবং ইসলাম অনুযায়ী সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার উপায় নিয়ে আলোচনা করে।
ইসলামে শিশু অধিকারের ক্ষেত্রে, শিশুদের বেঁচে থাকার অধিকার, শিক্ষার অধিকার, স্বাস্থ্যের অধিকার এবং একটি নিরাপদ পরিবেশে বেড়ে ওঠার অধিকারকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়। এছাড়াও, ইসলাম শিশুদেরকে ভালোবাসা ও যত্নের সাথে লালন-পালন করার উৎসাহ দেয়, তাদের নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষা যেন শৈশব থেকেই শুরু হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে বলে। নবী করীম (সা.) শিশুদেরকে ভালোবাসতে, তাদেরকে মূল্য দিতে এবং তাদের আধ্যাত্মিক ও শারীরিক বিকাশের প্রতি খেয়াল রাখতে উপদেশ দিয়েছেন।
শিশু শিক্ষা ইসলামে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে একটি। ইসলাম অনুযায়ী, শিশুদেরকে সঠিক মূল্যবোধ শেখানো উচিত, যখন তাদের ব্যক্তিত্বের গঠন শুরু হয়। শিশুদেরকে ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, নৈতিকতা এবং সুন্দর আচার-আচরণ শৈশব থেকেই শেখানো উচিত, তাদের দায়িত্ব, ন্যায়বিচার বোধ এবং সততা যেন দৃঢ় হয়। এছাড়াও, শিশুদের প্রতি ভালোবাসা, সম্মান, ধৈর্য এবং ন্যায়বিচারপূর্ণ আচরণ করা, ইসলামের শিশুদের প্রতি শিক্ষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
এই ক্যাটাগরি শিশু শিক্ষা, শিশু অধিকার, ইসলামে শিশুদের স্থান এবং পরিবারে শিশুদের ভূমিকা ইত্যাদি শিরোনামে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে, ইসলাম শিশুদেরকে যে গুরুত্ব দেয় তা তুলে ধরে এবং সমাজে শিশুদের স্থানকে আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করে।
Alt kategori bulunamadı.
আব্দুল কাদির আল-জিলানী এবং বেদিউজ্জামান সাইদ নুরসির প্রতি উৎসর্গীকৃত; ভাষা ও সীমানার বাইরে জ্ঞানের একটি সেবা, সত্যের সন্ধানে থাকা হৃদয়ের জন্য প্রস্তুত।
© 2025 Religion Islam. All rights reserved.