– আমাদের এই ধরনের হাদিসগুলো কিভাবে বোঝা উচিত?
প্রিয় ভাই/বোন,
উত্তর ১:
সূরা ইয়াসিনের ফজিলত সম্পর্কে অনেক হাদিস বর্ণিত আছে।
এদের মধ্যে একটি হল,
“যে ব্যক্তি রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করে, তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।”
(1) অর্থটি হাদিস থেকে নেয়া হয়েছে।
এটা
হাদীসটি সহীহ।
দেখা গেছে। (2)
এ বিষয়ে অনুরূপ বর্ণনাগুলো নিম্নরূপ:
“যে ব্যক্তি এক রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে, সে সকালে ক্ষমা প্রাপ্ত হয়ে উঠবে।”
(3)
“যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি ও পরকালের কল্যাণ কামনা করে সূরা ইয়াসিন পাঠ করবে, সে অবশ্যই ক্ষমা পাবে।”
(4)
“যে ব্যক্তি এক রাত্রে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সূরা ইয়াসীন পাঠ করবে, সে রাত্রে তার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।”
(5)
অধিক তথ্যের জন্য ক্লিক করুন:
– সূরা ইয়াসিনকে কোরআন শরীফের হৃদয় হিসেবে উল্লেখ করার কারণ…
– প্রতি রাতে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে কি শহীদ মর্যাদা লাভ করা যায়…?
উত্তর ২:
তথ্যের জন্য ক্লিক করুন:
– ইবাদতের ওয়াদা করা ফল ও সওয়াব পাওয়ার শর্তাবলী…
সূত্র:
১) দারিमी, ফেযাইলুল-কুরআন, ২১।
২) ইব্রাহিম আলী, আল-আহাদীস ওয়াল-আসারুল-ওয়ারিদা ফি ফাযাইল সুওয়ারিল-কুরআনিল-কারীম, কায়রো ১৪২১/২০০১, পৃ. ২৯২-২৯৫।
৩) বাইহাকী, আস-সুনানুল-কুবরা, ৫/১৫৪; জাবিদী, ইথাফুস-সাদা, ৫/১৫৪।
৪) দারিমী, ফাযাইলুল কুরআন, ২১, নং ৩৪১৮; মুনযিরী, তারগীব ও তারহীব, ২২২৪।
৫) দারিমী, ফাযাইলুল-কুরআন, ২১, নং ৩৪৩০; বাইহাকী, শুআবুল-ঈমান, ২/৪৮০।
সালাম ও দোয়ার সহিত…
প্রশ্নোত্তরে ইসলাম