– সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতের তাফসীর:
“মদিনার ঘরগুলো সংকীর্ণ ছিল এবং তাতে শৌচাগার ছিল না। মহিলারা রাতে ঘর থেকে বের হয়ে, একটু দূরে গিয়ে নিজেদের প্রয়োজন মিটিয়ে ফিরে আসতেন। এই সুযোগে কিছু মুনাফিক ও বেয়াদব লোক উপযুক্ত স্থানে দাঁড়িয়ে মহিলাদেরকে মৌখিক ও শারীরিক ভাবে হয়রানি করত, আর ধরা পড়লে বলত, ‘আমরা তাদেরকে দাসী ভেবেছিলাম।'”
– প্রশ্ন: যারা এই অজুহাত দেখিয়ে মুনাফিকি করত, তারা কি শাস্তি পেত বা পায়?
প্রিয় ভাই/বোন,
মদিনায় মুসলমানরা এককভাবে ক্ষমতা গ্রহণ করার আগ পর্যন্ত একটি যৌথ শাসন ব্যবস্থা ছিল।
তাছাড়া, মুসলমানরাও সেখানে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে চেয়েছিল।
সেজন্যেই তাযির জাতীয়
রাষ্ট্রপতি এবং কর্মকর্তাদের দ্বারা শাস্তি না দেওয়া, চোখ বন্ধ করে থাকা, সতর্ক করে ছেড়ে দেওয়া উদ্দেশ্যমূলক বলে বিবেচিত হয়।
দখল করার পর
কেউ এ ধরনের আচরণ করার সাহস করেনি, আর যদি কেউ করেও থাকে, সে পার পায়নি।
কিন্তু এ ধরনের ক্ষেত্রে শুধু শাস্তি দেওয়াই সমাধান নয়।
অপরাধের কারণগুলোও দূর করতে হবে।
বস্তুত, এই কারণেই কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
সালাম ও দোয়ার সহিত…
প্রশ্নোত্তরে ইসলাম