ঘুমানোর আগে যে দোয়া পড়া হয়, তা কি বিছানায় শুয়ে পড়তে হয়?

প্রশ্নের বিবরণ

– এমন বর্ণনা আছে যে, কাফিরুন, মুলক, ওয়াকিয়া ইত্যাদি সূরাগুলো নবীজি (সা.) ঘুমানোর আগে পড়তেন। আর ঘুমানোর আগে তিনি অনেক ইবাদত করতেন।

– এখানে “ঘুমানোর আগে” বলতে কি আমরা এশার নামাজের পরে বুঝবো, নাকি যখন সে ঘুমাতে যাবে তখন বুঝবো?

উত্তর

প্রিয় ভাই/বোন,


“ঘুমানোর আগে”

বিবৃতিটি এমনভাবে হওয়া উচিত যা ব্যক্তিকে বিপদে না ফেলে। এই কারণে,

“শোবার আগে”

কিছু সূরা তেলাওয়াত করাকে এশার নামাজের পর তেলাওয়াত করা অর্থেও নেওয়া যেতে পারে।


আয়াতুল কুরসী, আমানার রাসূল, কাফিরুন

সূরাটি এবং তিনবার করে

“ইখলাস-ফালাক-নাস”

সূরাসমূহ পাঠ করে ফুঁক দেওয়া, শোয়ার সময়

(বিছানায় বা বিছানার বাইরে)

পড়া যাবে।

এছাড়াও, তাসবিহ পাঠের শব্দগুলো

“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ…”

তাসবিহতে যেভাবে ৩৩ বার করে পড়া হয়, ঠিক সেভাবে এই সময়সীমার মধ্যে পড়া উপকারী।

অবশ্যই, এ বিষয়ে আমাদের প্রিয় নবী (সা.) অনেক জিকির পাঠ করেছেন। কিন্তু আমরা যা বললাম, তা প্রতিনিয়ত পাঠ করলে আধ্যাত্মিক অনেক উপকার পাওয়া যায়…


সালাম ও দোয়ার সহিত…

প্রশ্নোত্তরে ইসলাম

সর্বশেষ প্রশ্ন

দিনের প্রশ্ন