প্রিয় ভাই/বোন,
এর মানে এই নয় যে, সাধারণ মানুষ সাধু-সন্তদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।
ইসলামের अनुसार, আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বড়ো মূল্যায়নের মাপকাঠি হলো তাকওয়া।
আয়াতে বর্ণিত হয়েছে যে, মানুষের মর্যাদা অলৌকিকত্ব বা কারামত দ্বারা নয়, বরং জ্ঞান ও কর্ম দ্বারা নির্ধারিত হয়। অর্থাৎ, যে ব্যক্তি কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী আল্লাহকে চেনে এবং তাঁর ইবাদত করে, সে-ই তাকওয়াশীল।
স্মরণ রাখতে হবে যে, সকল মহৎ সাধকই কুরআন ও সুন্নাহকে ভিত্তি করে নিজেদের জীবনকে সে অনুযায়ী সাজিয়েছেন। তবে, তাদের মর্যাদা তাদের প্রদর্শিত অলৌকিকতার দ্বারা নয়, বরং অন্য মানদণ্ডে পরিমাপ করা হয়।
সাহাবীদের জীবনে, যারা সকল আউলিয়াদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ, এবং তাসাউফের পথে চলা সুফিদের জীবনে যে অলৌকিক ঘটনাগুলো দেখা যায়, সেগুলোর মতো অলৌকিক ঘটনা দেখা না যাওয়া; ইসলামে যে মূল্যায়নের মানদণ্ড রয়েছে, তারই প্রমাণ।
হ্যাঁ, মুজাদ্দিদ-ই আলফ-ই সানী ইমাম-ই রাব্বানী (রহঃ) সত্য বলছেন।
সালাম ও দোয়ার সহিত…
প্রশ্নোত্তরে ইসলাম